OUTSOURCING 2021


Syllabus

1 Introduction: description about course & trainee model test (exam)
2 Basic knowledge about Outsourcing
3 Skill development
    a. TypingTest_English_40
    b. TypingTest_Bangla_20
    c. Word_Table
    d. Word_Insert
    e. Word_CV
    f. Word_Application
    g. Excel_Basic
    h. GoogleSheet_Basic
    i. Excel/GS_DailyStatement
    j. Excel/GS_CashMemo
    k. Excel/GS_SalerySheet
    l. Excel/GS_Marksheet
    m. Excel/GS_CondisonalFormating
    n. Presentation_creating
    o. Internet_BasicInternet
    p. Internet_Browsing
    q. Internet_Email
    r. Internet_GoogleDoc
    s. Graphics_Basic
    t. Graphics_Paint
    u. Graphics_Photoshop
    v. Graphics_Illastrator
    w. Graphics_Logo
    x. Digital_Marketing
    y. Web_Design
    z. Web_Development
4 Market Place
5 Fiverr & Ecommerce
6 Work with project
7 Exam & Ending


Course Schedule

1ST DAY ORIENTATION CLASS
2ND DAY MODEL TEST, BASIC KNOWLEDGE ABOUT OUTSOURCING
3RD DAY SKILL DEVELOPMENT (A, B, C)
4TH DAY SKILL DEVELOPMENT (D, E, F)
5TH DAY SKILL DEVELOPMENT (G, H)
6TH DAY SKILL DEVELOPMENT (I, J, K)
7TH DAY SKILL DEVELOPMENT (L, M)
8TH DAY SKILL DEVELOPMENT (N, O, P, Q, R)
9TH DAY SKILL DEVELOPMENT (S, T, U)
10TH DAY SKILL DEVELOPMENT (V, W, X)
11TH DAY SKILL DEVELOPMENT (X)
12TH DAY MARKET PLACE, FIVERR & ECOMMERCE
13TH DAY WORK WITH PROJECT
14TH DAY EXAM & END


Lesson

1.0    Introduction: description about course & trainee model test (exam) 

1.1    আউটসোর্সিং কি?

      স্বাধীন বা মুক্ত পেশার নাম হচ্ছে আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং। অর্থাৎ স্বাধীন বা মুক্ত ভাবে বা অন্যের চাপ ছাড়া স্বাধীন ভাবে কাজ করে আয় করার নাম হচ্ছে আউটসোর্সিং। আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে বলা যায় যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ভিবিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভিবিন্ন কাজ করিয়ে নেয়ার নাম হচ্ছে আউটসোর্সিং। আর যারা এই আউটসোর্সিং এর কাজ করে থাকে তাদের কে বলা হয় ফ্রিল্যান্সার

1.2    ফ্রিল্যান্সিং কি?

      ফ্রিল্যান্সিং প্রথম শুরু হয়েছিলো ১৯৯৮ সালের দিকে। অনলাইনে একটা মার্কেটপ্লেস খোলা হয়েছিলো, সেখান থেকেই বলতে গেলে ফ্রিল্যান্সিংয়ের শুরু। ব্যাপারটা বেশ মজাদার। ধরাবাধা অফিস টাইম নেই, যখন ইচ্ছে কাজ করলেই হলো! এই কাজ হতে পারে বিভিন্ন রকম। ওয়েব ডিজাইনিং থেকে শুরু করে গ্রাফিক ডিজাইনিং, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, বিষয়ভিত্তিক আর্টিকেল লেখা বা ডাটা এন্ট্রি হতে পারে ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিষয়।

      এখানে দুই পক্ষ থাকেন। ক্লায়েন্ট আর ফ্রিল্যান্সার। ক্লায়েন্ট ফ্রিল্যান্সারকে বিভিন্ন কাজ দিয়ে থাকেন, আর একটা নির্দিষ্ট সময়ের (যেটি ফ্রিল্যান্সারের ইচ্ছেমতো নির্ধারণ করা হয়) মধ্যে কাজ শেষ করে ক্লায়েন্টকে পাঠিয়ে দিতে হয়। ক্লায়েন্টের সাথে কাজ শুরুর আগেই চুক্তি করা হয় পারিশ্রমিক নিয়ে। কাজ হয়ে গেলে, ক্লায়েন্ট ফ্রিল্যান্সারকে তার প্রাপ্য বুঝিয়ে দেয়। ব্যস, হয়ে গেল একটি সফল ফ্রিল্যান্সিং!

1.3    আউটসোর্সিং এর ভবিষ্যৎ

      ২০২০ এর প্রথম থেকেই পুরো পৃথিবীর স্বাভাবিক নিয়মগুলোতে পরিবর্তন এসেছে। একটি ভাইরাস আমাদের সকল সাধারণ নিয়মগুলোকে পাল্টে দিয়েছে।

     সেই ধারাবাহিকতায় আমাদের কাজের ধরনে ও ক্ষেত্রে পরিবর্তন হয়েছে। মানুষ ঘরে বাসে আয় করার মাধ্যমটাকে সর্বোচ্চভাবে গ্রহন করেছে।

      আউটসোর্সিং বিষয়টারও এমনি, ঘরে বসে কম্পিউটার ব্যবহার করে সাইবার জগতে নিজের জায়গা দখল করা এবং উপার্জন করা।

1.4    মার্কেট প্লেস

      এতক্ষণে অনেকের মনেই হয়তো প্রশ্ন জাগছে, ‘”সবই বুঝলাম, কিন্তু এই ক্লায়েন্ট-ফ্রিল্যান্সার লেনদেনের ব্যাপারটা হবে কোথায়?” এই ‘ব্যাপারটা’ হবে মার্কেটপ্লেসে। না, এটি কিন্তু কাঁচাবাজার কিংবা পাইকারি বাজার নয়। এটি সম্পুর্নই অনলাইন নির্ভর একটি মার্কেট যার মাধ্যমে ক্লায়েন্টরা খুঁজে পান ফ্রিল্যান্সারদের। মার্কেটপ্লেসে পুরো ব্যাপারটা ঘটে সুসংগঠিত একটা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে।

      প্রথমে ক্লায়েন্ট বা ক্লায়েন্টরা মার্কেটপ্লেসে আসেন। সেখানে তারা ফ্রিল্যান্সারদের করা বিভিন্ন বিড পর্যালোচনা করে দেখেন। একজন ফ্রিল্যান্সার তার করা বিডে বলে দেয় যে সে কাজটি কত সময়ের মধ্যে করে দিতে পারবে আর কতো পারিশ্রমিক লাগবে। ক্লায়েন্ট তারপর সব বিড থেকে যেটিকে সবচেয়ে যোগ্য মনে করবেন, সেটিই গ্রহণ করবেন। তারপর ফ্রিল্যান্সারদের সাথে যোগাযোগ করে ক্লায়েন্ট কাজের ব্যাপারে সবকিছু সম্পন্ন করেন। কাজ শেষ হয়ে গেলে বিভিন্ন উপায়ে অর্থ পরিশোধ করে দেয়া হয়।

 

1.5    বিড কি? কাজের জন্য বিড (bid) করার নিয়ম

      বিড মানে কাজ এর জন্য দরখাস্ত অর্থাৎ Application করা।  Job..Application কে এক এক মার্কেটপ্লেস এ এক এক নাম এ বলা হয়। তবে সাধারণত ফ্রীলান্সাররা একে বিডই বলে থাকে। আজ আপনাদেরকে বিড করার নিয়ম সম্পর্কে কিছু tips দিব। আশা করি আপনারা উপকৃত হবেন।  আউটসোর্সিং এ কাজ করার জন্য অনকে মার্কেটপ্লেস আছে। সেখান থেকে কিছু মার্কেটপ্লেস অধিকতর জনপ্রিয়। তার মধ্যে oDesk.com, freelancer.com, elancoe.com, fiverr.com, microworkers.com ইত্যাদি হলো বেশি জনপ্রিয়। এই মার্কেটপ্লেস গুলো তে অনেক ক্যাটাগরি তে কাজ পাওয়া  যায়।

আগেই বলেছি যে আউটসোর্সিং জগতে মূলত ৯টি ক্যাটাগরিতে কাজ পাওয়া যায়। যখন কোনো কাজ পোস্ট করা হয় তখন তা সংশ্লিষ্ট ক্যাটাগরি এবং সাবক্যাটাগরিতে দেখা যায়। তখন ইউজার অর্থাৎ ব্যবহারকারী তাদের skill এবং experience অনুযায়ী কাজের বিড করতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে যে কাজ এর জন্য বিড করবে সেই কাজটি তুমি ১০০% পারবে বলে বিশ্বাস আছে কি না। আর কাজটি অবশ্যই তোমার প্রোফাইল এর সাথে মিল থাকতে হবে। ক্লায়েন্ট কাজের রিকুয়ার্মেন্ট হিসেবে স্কিল গুলো দিবে সেগুলো অবশ্যই তোমার প্রোফাইল এ থাকতে হবে এবং তোমার প্রোফাইল ওভারভিউ অবশ্যই কাজ এর ডেসক্রিপশন এর সাথে মিল থাকতে হবে। অন্যথা তোমার বিড hide হয়ে থাকবে। Job Application লিস্ট এ তোমার বিড show করবে না। এমনকি তোমার প্রোফাইল suspend হতে পারে। অতএব এ ব্যপারে তোমাকে একটু বেশি সাবধান হতে হবে।

      এক এক Marketplace এ বিড করার নিয়ম এক এক রকম, তবে এদের মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই। সামান্য যেটুকু পার্থক্য আছে সেটা দেখলেই বুঝে যাবে।

1.6    বিশ্ব সেরা কিছু আউটসোর্সিং ওয়েব সাইট

      Fiver, Upwork, Toptal, PeoplePerHour, Aquent, Crowded, The Creative Group, 99Designs, Nexxt, Writer Access, TaskRabbit, Designhill, Freelancer, Guru, Hireable, FlexJobs etc.


2.0  Basic knowledge about Outsourcing

2.1  আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং

ইতিমধ্যে আমরা জেনে গেছি কোন আউটসোর্সিং একটি মুক্ত পেশার নাম। এই মুক্ত পেশায় কাজ করাটাই হলো ফ্রিল্যান্সিং। অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের নাম নয়। কাজ করার একটি ধরন। অনলাইনে কোন ক্লায়েন্ট আপনাকে কোন কাজ করতে দিলো আর আপনি আপনার দক্ষতা দিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে পারিশ্রমিকের ভিত্তিতে কাজটি সম্পন্ন করে দিলেন এবং ক্লায়েন্ট অনলাইনের মাধ্যমেই আপনাকে পেমেন্ট প্রদান করবেন। যদিও কাজটি আপনি অনলাইনে প্লাটফর্মে করেছেন কিন্তু কাজ করেছেন আপনার দক্ষতা আর অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে।

2.2  উদাহরণ এর মাধ্যমে সম্পুর্ণ বিষয়টা বোঝার চেষ্টা করা যাক

ধরুন ফিলিপাইন এর ইয়েলো-ডায়মন্ড হোটেল এর মালিক জনাব স্টিফেন তার প্রতিষ্ঠানের উপর একটি সার্ভের করার জন্য নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে অনলাইনের একটা প্লাটফর্মে অফার করলো। অনেকের মতো আপনি এ্যাপ্লাই করলেন এবং আপনি কাজটি পেলেন। আপনি অনলাইনের মাধ্যমে আপনার দক্ষতা দিয়ে কাজটি সম্পন্ন করে দিলেন। কাজ বুঝে পেয়ে স্টিফেন আপনার টাকা অনলাইনে পরিশোধ করে দিলো। এখানে-

* ফ্রিল্যান্স কাজ কে করলো         ?        আপনি

* ফ্রিল্যান্সার কে                   ?        আপনি

* ফ্রিল্যান্সিং কে করলো            ?         আপনি

* আউটসোর্স কে করলো          ?         স্টিফেন (ক্লায়েন্ট)

* আউটসোর্সার কে                ?        স্টিফেন (ক্লায়েন্ট)

* আউটসোর্সিং কে করলো         ?        স্টিফেন (ক্লায়েন্ট)

অর্থাৎ আউটসোর্সার কাজ নিজে করে না অন্যদের দিয়ে করায়। আর যারা করে তাদেরকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সার।

 

3.0  Skill development

3.1   Skill অর্থাৎ দক্ষতা বৃদ্ধির বিষয়টা আসলে কি?

      পুর্বের আলোচনায় আমরা কিছুটা ধারনা করতে পেরেছি যে আউটসোর্স থেকে কাজ পেতে হলে অথবা নিজেকে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে দক্ষতা/অভিজ্ঞতার কোন বিকল্প নেই। তাই দক্ষতা অর্জনের দিকে আমাদের বেশি মনোযোগি হতে হবে। তাহলেই আমরা আউটসোর্সিং দুনিয়ায় সফল হতে পারবো।

      প্রথমেই আমাদেরকে খুজে বের করতে হবে কোন প্রকার কাজে দক্ষতা অর্জন করলে অপেক্ষাকৃত ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। আবার এও ভুলে গেলে চলবেনা যে, সব কাজ সবাই ভালো নাও পারতে পারে। তাই ক্ষেত্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। এমন ক্ষেত্রে খুজে বের করতে হবে যেটা আমার নিজের জন্য সহনীয় এবং সম্ভব হবে। এক্ষেত্রে আউটসোর্সিং কাজে অভিজ্ঞ এমন কারো পরামর্শ নেয়া যেতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে কাজ আমার নিজেরে যোগ্যতা দিয়েই করতে হবে।

      আমরা যে ক্যাটাগরীরর কাজেই দক্ষতা করতে চাইনা কেনো প্রথমে আমাদেরকে বেসিক স্কিলগুলো ঝালিয়ে নিতে হবে। কম্পিউটার ভিত্তিক সাধারণ দক্ষতাগুলোকে পাশকাটিয়ে নির্দিষ্ট কোন বিষয়ে দক্ষতা অর্জনে হয়তো আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন কিন্তু কাংখিত লক্ষ্যে পৌছানো সম্ভব নাও হতে পারে। আসুন আমরা আমাদের বেসিক স্কিলের উপর গুরুত্ব দিয়ে আগামী ফ্রিল্যান্সিং পথটা সহজ করার চেষ্টা করি।

3.a   TypingTest English

      যে কোন কাজের জন্য কিবোর্ড এবং মাউসের উপর আমাদের দখল একটা বিশাল ব্যপার। তাই কাজের শুরুতেই আমাদেরকে কিবোর্ডের উপর আমাদের হাতের গতি ঠিক করে নেই। বিভিন্ন প্রকার টাইপিং টিউটর এর মাধ্যমে আমরা টাইপের গতি সাবলিল করে নিতে পারি। (উদাহরণ: www.byteback.org)। ইংরেজী টাইপে যেহেতু কোন যুক্ত বর্ণ নেই সেহেতু বাংলার তুলনায় অনেক দ্রুত এবং সহজেই ইংরেজী টাইপ করা যায়। কাজে দক্ষতার জন্য ইংরেজী টাইপের গতি মিনিটে ৪০-৫০ শব্দ হলে ভালো হয়।

3.b   TypingTest Bangla

      যুক্ত বর্ণ থাকায় বাংলা টাইপে করা তুলনামুলক একটু কঠিন। কিন্তু আমরা চাইলে সহজেই বাংলা টাইপে আমাদের গতি মিনিটে ২০ থেকে ৩০ শব্দে উন্নিত করতে পারি।

3.c   Word_Table

      মাক্রোসফটওয়ার্ডে টেবিল করা মোটামুটি সহজ। Insert মেনুতে গিয়ে Table বাটনে চেপে সহজেই আমরা আমাদের প্রয়োজনমতো টেবিল তৈরী করে ফেলতে পারি।

      Table এর প্রয়োজনীয় শব্দগুলো: Table, Column, Row, Insert Row/Column, Delete Row/Column, Marge

3.d   Word_Insert

      ওয়ার্ড এ Insert একটি গুরুত্বপুর্ণ মেনু। এখানে ডকুমেন্টে যে ছবি, চার্ট, শেপ, হেডার/ফুটার, ওয়ার্ডআর্ট, সিম্বল, ইকুয়েশন এর কাজ করা হয়ে থাকে।

3.e   Word_CV (Biodata)

      চাকুরী অথবা যে কোন কিছুর আবেদনের জন্য জীবন বৃত্তান্ত অর্থাৎ CV/Biodata প্রয়োজন পরে। ওয়ার্ড ব্যবহার করে আপনি সুন্দর করে বায়োডাটা বানানো শিখে নিতে পারন।

      বায়োডাটার মধ্যে যে সকল তথ্য থাকেঃ Name, Father’s name, Mother’s name, Present Address, Permanent Address, Date of birth, Blood Group, Email, Mobile No, Marital status, Nationality, Educational Qualification, Extra Qualification, Experince, Photo etc.

3.f    Word Application

     যে কোন কিছুর আবেদন অর্থাৎ Application করার জন্য আপনাকে নির্ধারিত নিয়মে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে একটি ডকুমেন্ট তৈরী করতে হবে।

      আবেদনের মধ্যে যে সকল তথ্য থাকেঃ যার বরাবর আবেদন করবো তার নাম ও ঠিকানা, আবেদনটি কোন তথ্য থেকে এসেছে সেটির তথ্য, জীবনবৃত্তান্ত ইত্যাদি।

3.g   Excel Basic

     এটি বহুল পরিচিত স্প্রেডশীট সফটওয়্যার। এর সাহায্যে জটিল গাণিতিক সমস্যার সমাধান, তথ্য ব্যবস্থাপনা এবং নিখুঁত ভাবে গ্রাফ তৈরি করা যায়। Excel এর সুবিশাল পৃষ্ঠাটি কলাম ও সারিভিত্তিক সেলে বিভক্ত হওয়ায় এতে সহজেই বিভিন্ন তথ্য সন্নিবেশিত করে তথ্য বিশ্লেষণ করা যায় বলে একে Spread Sheet Data Analysis Program বলা হয়।

·       রো, কলাম, সেল ও রেঞ্জ সম্পর্কে সাধারণ আলোচনা।

·       Excel এর গাণিতিক অপারেটরঃ যোগ (+), বিয়োগ (-), গুন (*), ভাগ (/) সম্পর্কে আলোচনা।

·       সুত্রের সাহায্যে যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ করা।

·       ফাংশন ও ফাংশনের ব্যবহার।