
1. কম্পিউটার কি?
2. কম্পিউটারের ইতিহাস
3. কম্পিউটারের শ্রেণিবিভাগ
4. হার্ডওয়্যার, সফ্টওয়্যার ও ফার্মওয়্যার
5. মেমোরি সংক্রান্ত বিষয়
6. কম্পিউটারের টুকিটাকি
7. কিবোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহার
8. টাইপ প্রেকটিস
2.1 .কম্পিউটার কি? .
কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্র
- অফিস
বেবস্থাপনা (In office Management)
- শিল্প ক্ষেত্রে
(In Industry Sector)
- মুদ্রণ শিল্পে
(In Printing Industry)
- যোগাযোগ
ব্যবস্থায় (In Communication)
- চিকিৎসা
ক্ষেত্রে (In Medical Sector)
- গবেষণায় (In
Research)
- ব্যাংকিং জগতে
(In Banking)
- আদালত (In
Court)
- সামরিক
ক্ষেত্রে (In Defence Sector)
- অর্থবাজারে (In
Billing System)
- কৃষি ক্ষেত্রে
(In Agriculture)
- সংস্কৃতি ও
বিনোদনে (In Cultures and Recreation)
- তথ্য
পরিসংখ্যানে (In Information Statistics)
- ডিজাইনে (In
Design)
- আবহাওয়ার পূর্বাভাসে (In Weather Forecast)
2.2 .কম্পিউটারের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস.
বৈশিষ্ট্য সমূহ
- ভ্যাকুয়াম টিউব ও বিভিন্ন ধরনের বৈদ্যুতিক বর্তনীর
ব্যবহার।
- মেমরি হিসাবে ম্যাগনেটিক ড্রামের ব্যবহার।
- ধীরগতিসম্পন্ন গণনাযন্ত্র।
- আকারে অনেক বড়।
- মেশিন ভাষার নির্দেশ প্রদান।
- পাঞ্চকার্ড এর মাধ্যমে ইনপুট ও আউটপুট ব্যবস্থা।
উদাহরণ: IBM-650, MARK II, ENIAC, EDVAC, EDSAC.
দ্বিতীয় প্রজন্ম (১৯৫৬-১৯৬৩)
বৈশিষ্ট্য সমূহ
- ট্রানজিস্টরের
ব্যবহার।
- ম্যাগনেটিক
কোর মেমরির ব্যবহার ও সহায়ক মেমরি হিসাবে ম্যাগনেটিক ডিস্কের উদ্ভাবন।
- অধিক
নির্ভরযোগ্যতা।
- বাস্তবিক
অর্থে কম্পিউটার ব্যবহার শুরু হয়।
- টেলিফোন
লাইন ব্যবহার করে ডাটা প্রেরণের ব্যবস্থা।
- মেশিন
ভাষার পরিবর্তে উচ্চস্তরের ভাষার ব্যবহার। (যেমন- COBOL, FORTRAN, ALGOL)
- উচ্চগতিসম্পন্ন
ও উন্নতমানের ইনপুট ও আউটপুট ব্যবস্থার প্রচলন।
উদাহরণ: IBM-1401, CDC 1604, RCA-301, RCA
501, BCR 300, GE 200, RCL 201.
তৃতীয় প্রজন্ম (১৯৬৪-১৯৭১)
বৈশিষ্ট্য সমূহ
- কম্পিউটারে
IC এর প্রচলন।
- অর্ধপরিবাহী
স্মৃতির ব্যবহার।
- উচ্চতর
ভাষার বহুল ব্যবহার।
- মিনি
কম্পিউটারের উদ্ভব।
- আকৃতিতে
ছোট, দাম তুলনামুলক কম এবং ক্ষমতা বৃদ্ধি।
- মুদ্রিত
আকারে লাইন প্রিন্টারের ব্যবহার।
- আউটপুট
হিসেবে ভিডিও ডিসপ্লে ইউনিটের প্রচলন।
উদাহরণ:
IBM 360, IBM 370, PDP-8, PDP-II, GE-600.
চতুর্থ প্রজন্ম (১৯৭১-বর্তমান)
বৈশিষ্ট্য সমূহ
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার।
- সুপার কম্পিউটারের উন্নয়ন।
- বহু মাইক্রোপ্রসেসর এবং ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ বিশিষ্ট IC এর ব্যবহার।
- ট্রানজিস্টরগুলোতে অপটিক্যাল ফাইবারের ব্যবহার।
- উন্নত মেমরি তথ্যা ম্যাগনেটিক বাবল মেমরির ব্যবহার।
- মানুষের কন্ঠস্বরের মাধ্যমে প্রদত্ত নির্দেশের অনুধাবন।
- ডাটা ধারণক্ষমতার ব্যাপক উন্নতি।
- অত্যন্ত শক্তিশালী ও উচ্চগতিসম্পন্ন মাইক্রোপ্রসেসরের ব্যবহার।
উদাহরণ: IBM 3033, IBM
4300, IBM S/36, Sharp PC-1211, Apple II, Pentium 1-4.
পঞ্চম প্রজন্ম (আগামী দিনগুলি)
বৈশিষ্ট্য সমূহ
- কৃত্রিম বুদ্ধিসম্পন্ন।
- তথ্য ধারণক্ষমতার ব্যাপক উন্নতি।
- প্রোগ্রাম এর উন্নতি সাধন।
- চুম্বক কোর স্মৃতির ব্যবহার।
- বিপুল শক্তিসম্পন্ন সুপার কম্পিউটারের উন্নয়ন।
- স্বয়ংক্রিয় অনুবাদ, গ্রহণযোগ্য শব্দ দিয়ে কম্পিউটারের সাথে সংযোগ।
- অধিক সমৃদ্ধশালী মাইক্রোপ্রসেসর।
2.3 .কম্পিউটারের শ্রেণিবিভাগ.
কাজের ধরন, প্রকৃতি ও ডাটা প্রসেসিং এর
ভিত্তিতে কম্পিউটারকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।
- অ্যানালগ কম্পিউটার (Anflog Computer)
- ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer)
- হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer)
- সুপার কম্পিউটার (Super computer)
- মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe computer)
- মিনি কম্পিউটার (Mini computer)
- মাইক্রোকম্পিউটার (Micro computer)
- অ্যাপল কম্পিউটার (Apple Computer)
- আইবিএম কম্পিউটার (IBM Computer)
2.4 .হার্ডওয়্যার,
সফ্টওয়্যার ও ফার্মওয়্যার.
হার্ডওয়্যার
হার্ডওয়্যারের কয়েকটি অংশ-
(১) প্রধান মেমরি (Main Memory)
(২) গাণিতিক ও যৌক্তিক অংশ (Arithematic & Logic Unit / ALU)
(৩) ইনপুট যন্ত্রাংশ (Input Device) (যেমন- কীবোর্ড, মাউস, স্ক্যানার, ডিজিটাল ক্যামেরা ইত্যাদি।)
(৪) আউটপুট যন্ত্রাংশ (Output Device) (যেমন- মনিটর, প্রিন্টার, স্পিকার, প্রজেক্টর, হেডফোন ইত্যাদি।)
(৫) নিয়ন্ত্রণ ইউনিট (Control Unit)
সফ্টওয়্যার
কম্পিউটারের ভাষায় তৈরী করা প্রোগ্রাম যেগুলো বিভিন্ন প্রকার গাণিতিক ও যৌক্তিক নির্দেশ গ্রহন করে নির্দিষ্ট কিছু কাজ করে তাদেরকেই সফ্টওয়্যার বলে।
যেমন- Windows, Word, Photoshop, Excel ইত্যাদি।
ফার্মওয়্যার
এটি এমন একটি প্রোগ্রাম, যাকে কম্পিউটার তৈরির সময় কম্পিউটারের মেমোরি রম-এ (ROM) স্থায়ী ভাবে সেট করে দেয়া হয়। কম্পিউটার চালু হবার সময় এদের ভেতরে দেয়া তথ্যগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে পদায় প্রদর্শন হয়।
2.5 .মেমোরি সংক্রান্ত বিষয়.
মেমোরিঃ স্মৃতি বা তথ্য ধারন করে রাখার স্থান
অথবা ডিভাইসকে মেমোরি বলে।
মেমরি সাধারণত দুই প্রকার-
(১) প্রধান মেমরি (Main memory / Primary
memory)
এটি দুই প্রকার- রেম (RAM- Random
Access Memory), রম (ROM- Read Only Memory)
(২) সহায়ক মেমরি (Auxiliary
memory / Secondary memory)
প্রাইমারি মেমরি ও সেকেন্ডারি
মেমেরির মধ্যে পার্থক্য
প্রামাইরি মেমরি (Primary Memory) |
সেকেন্ডারি মেমরি (Secondary memory) |
যে স্টোরেজ
ডিভাইস এর প্রোগ্রাম সরাসরি মাইক্রোপ্রসেসর দ্বারা এক্সিকিউট হয় সে স্টোরেজ
ডিভাইসকে প্রাইমারি/ |
যে সমস্ত
স্টোরেজ ডিভাইস এর গতি ধীর এবং প্রচুর পরিমাণ ডাটা, ফাইল, প্রোগ্রাম জমা রাখা
যায়, সে সমস্ত ডিভাইসকে সেকেন্ডারী মেমরি বলা হয়। |
এই মেমরির
সাথে এ.এল.ই (ALU) এর সরাসরি সংযোগ থাকে। |
এই মেমরির
সাথে এ.এল.ইউ (ALU) এর সাথে সরাসরি সংযোগ থাকে না। |
রেম (RAM) ও
রম (ROM) হলো প্রাইমারি মেমরি। |
হার্ডডিস্ক,
ফ্লপি ডিস্ক হলো সেকেন্ডারি মেমরি। |
রেম ও রমের মধ্যে পার্থক্য
রেম (RAM) |
রম (ROM) |
RAM এর পুর্ণরূপ Random Access Memory |
ROM এর পূর্ণরূপ Read Only Memory |
RAM এর ডাটা রিড ও রাইট উভয়ই করা যায়। |
ROM এর তথ্য শুধু রিড করা যায়। |
এটি একটি ভোলাটাইল মেমরি। |
এটি একটি নন-ভোলাটাইল মেমরি। |
RAM কে অস্থায়ী মেমরি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। |
ROM কে স্থায়ী মেমরি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। |
মেমরি
আকার সংক্রান্ত তথ্য (বিট-টেরাবইট)
৮ বিট = ১ বাইট
১০২৪
বাইট = ১ কিলোবাইট (KB)
১০২৪
কিলোবাইট = ১ মেগাবাইট (MB)
১০২৪ মেগাবাইট = ১
গিগাবাইট (GB)
১০২৪
গিগাবাইট = ১ টেরাবাইট (TB)
2.6 .কম্পিউটারের টুকিটাকি.
- কম্পিউটার ও ডেস্কটপ পরিচিতি
- ফাইল/ফোল্ডার কি?
- সফটওয়্যার ইনষ্টল/আনইনষ্টল
- কম্পিউটার ব্যবহারে সাবধানতা
- কম্পিউটার সিকিউরিটি (এন্টিভাইরাস)
- ১০টি কম্পিউটার স্কিল
2.6.2 ফাইল/ফোল্ডার কি?
2.6.3 সফটওয়্যার ইনষ্টল/আনইনষ্টল
2.6.4 কম্পিউটার ব্যবহারে সাবধানতা
- কম্পিউটারকে সরাসরি সূর্যের আলো কিংবা আদ্র আবহাওয়া থেকে দুরে রাখতে হবে। সাধারণত: এসি রুম হলে ভাল হয়। অভাবে ঘরের মধ্যে যেন কখনো ভেজা আবহাওয়া না থাকে এবং ঘরটি মোটামুটি ঠান্ডা থাকে।
- দেওয়াল ঘেসে কখনই কম্পিউটারকে রাখা যাবে না। প্রতিটি কম্পিউটারের মধ্যে নিজেকে ঠান্ডা রাখার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা থাকে। দেওয়াল ঘেসে রাখলে সে ব্যবস্থা বাধাগ্রস্থ হয়। এছাড়াও দেওয়াল থেকে চুন, রং ইত্যাদি খসে কম্পিউটারের মধ্যে প্রবেশ করলে কম্পিউটার নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
- কম্পিউটার চালু করার আগে অবশ্যই দেখে নিতে হবে এর সাথে লাগানো তারগুলো ঠিকঠাক লাগানো আছে কিনা।
- ডিস্ক ড্রাইভ এর লাইটজ্বলা অবস্থায় কখনোই ডিস্ক বের করা যাবে না।করলে ডিস্ক ড্রাইভ এর রিডার হেড নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
- কম্পিউটার কীবোর্ড একাট প্রয়োজনীয় অংশ। এই কীবোর্ডের বোতামগুলো খুবই স্পর্শকাতর। খুব বেশী জোরে চাপদিয়ে অপারেট করা উচিৎ নয়। কীবোর্ডের কাছাকাছি কোন পাণীয় দ্রব্য বা তরল পদার্থরাখা যাবে না।
- কোন একটি প্রোগ্রামে কাজ করার সময় সেই প্রোগ্রাম বন্ধ না করে সরাসরি সুইচ টিপে কম্পিউটার বন্ধ করা যাবে না। কম্পিউটার বন্ধ করতে হলে পর্যায়ক্রমিক ভাবে সব প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করে কম্পিউটারের নির্ধারিত শাটডাউন পদ্ধতিতে বন্ধ করতে হবে।
2.6.5 কম্পিউটার সিকিউরিটি (এন্টিভাইরাস)
2.6.6 ১০টি কম্পিউটার স্কিল
জানা যাক কোন কোন বিষয়ের উপর দক্ষতা থাকা জরুরি।
বিষয়গুলো হলো
1. বাংলা এবং ইংরেজি টাইপিং দক্ষতা
2. ডকুমেন্ট তৈরির অভিক্ষতা
3. গাণিতিক সমস্যাবলী ও হিসাব এ দক্ষতা
4. প্রেজেন্টেশনে তৈরীতে দক্ষতা
5. গ্রাফিক্স ডিজাইনিং
6. বেসিক কম্পিউটার হার্ডওয়্যার
7. সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং স্কিলস
8. অনলাইনে কাজ করা অভিজ্ঞতা
9. অনলাইন নৈতিকতা এবং নিরাপত্তা
10. রিসার্চ
শিক্ষকঃ এপর্যায়ে শিক্ষক প্রতিটি বিষয়ের উপর তথ্য ভিত্তিক আলোচনা করবেন।
শিক্ষার্থীঃ শিক্ষার্থীগণ এ আলোচনার পুর্ন মনোযোগের সাথে আত্মস্ত করবে।
2.7 .কিবোর্ড পরিচিতি ও ব্যবহার.
টাইপটাইপ করার সঠিক পদ্ধতি
আমরা নিজের ইচ্ছেমতো যেভাবে খুশি টাইপ করতে পারি কিন্তু এতে টাইপের গতি সঠিক মাত্রায় বাড়ে না। টাইপ এর গতি বাড়াতে হলে আমাদেরকে জানতে হবে টাইপ করার সঠিক পদ্ধতি এবং নিয়ম। যেমন-
- টাইপ করার সময় কোন ভাবেই তারাহুরা করা যাবে না।
- যে লেখাটা টাইপ করতে চাই তা আগে খেয়াল করতে হবে।
- যে বাটনটি যে আঙ্গুল দিয়ে টাইপ করার নিয়ম সে আঙ্গুল দিয়েই টাইপ করতে হবে।
- কোন ভাবেই নির্ধারিত আঙ্গুল ছাড়া অন্য আঙ্গুল দিয়ে বাটন টাইপ করা যাবে না।
- ধীরে ধীরে টাইপ করার গতি দ্রæত করতে হবে।
- টাইপের গতি বৃদ্ধি করতে হলে বেশি বেশি টাইপ করতে হবে।
- ইংরেজী বড় হাতের লেখতে চাইলে Shift বাটন চেপে ধরে অক্ষর চাপতে হবে।
- ক্যারেক্টার বাটন: A থেকে Z
- নিউমেরিক বাটন: 0 থেকে 9
- ফাংশান বাটন: F1 থেকে F12
- কনট্রোল বাটন: Alt, Shift, Ctrl, Enter, Arrow, Home, end, pg up, pg dn, delete, backspace, tab, caps lock etc.
- স্পেশাল বাটন: = + - < > * @ # $ ( ) / & etc.
সংযুক্ত অক্ষর লেখার নিয়ম
2.8 .টাইপ প্রেকটিস.
১ম
দিন
- টাইপ সংক্রান্ত সকল নিয়মগুলো পড়ে নিবে।
- শিক্ষকের কাছ থেকে টাইপ সংক্রান্ত সকল নিয়ম দেখে নিবে এবং সে অনুযায়ী অনুশীলন করবে।
- তাড়াহুড়া করা যাবে না, যতটা সম্ভব ধীরে ধীরে নির্ভূর ভাবে টাইপ করতে হবে।
- টাইপ করার ক্ষেত্রে কোন ভাবেই নির্ধারিত আঙ্গুল ছাড়া অন্য আঙ্গুল দিয়ে টাইপ করা যাবে না।
- শুধু মাত্র অক্ষর চেনা এবং আঙ্গুল সঠিক স্থানে রেখে টাইপ করাই এই ক্লাসের মুল বিষয় হবে।
- শিক্ষকের নির্দেশনা অনযায়ী কম পক্ষে ১ ঘন্টা টাইপ প্রেকটিস করতে হবে।
২য় দিন
- অক্ষরের পাশাপাশি শব্দ লেখার লেসন শুরু করতে হবে।
- শব্দ এবং মধ্যকার স্পেসগুলো ঠিকমতো লেখায় মনোযোগি হতে হবে।
- স্ক্রীনের দিকে তাকিয়ে অর্থাৎ কিবোর্ডের দিকে না তাকিয়ে টাইপ প্রেকটিস করতে হবে।
৩য় দিন
- শব্দের পাশপাশি প্যারাগ্রাফ লেখার চেষ্টা করতে হবে।
- বই দেখে অথবা অন্য কোথাও থেকে লেখা দেখে দেখে টাইপ প্রেকটিস করতে হবে।
- দ্রুত এবং শুদ্ধ লেখার দিকে অধিক মনোযোগি হতে বে।
৪র্থ দিন
- বাংলা টাইপের নিয়মগুলো পড়ে নিতে হবে।
- বাংলা টাইপের ক্ষেত্রে অধিক প্রেকটিসের দিকে মনোযোগ দিতে হবে।